স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরীর ঘোষণার পর এক ব্যক্তির নামে সিম সংখ্যা ১০ থেকে ৭টিতে নামানোর উদ্যোগ নিচ্ছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)। কমিশন বলছে, শিগগিরই আনুষ্ঠানিক চিঠি দিয়ে সরকারের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত জানতে চাওয়া হবে। তবে, সিম কার্ড কমানোর উদ্যোগ নিয়ে আপত্তি তুলেছে মোবাইল অপারেটররা। তারা বলছে, এই সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন হলে এক কোটি ২০ লাখ গ্রাহকের ৩ কোটি ৮০ লাখ সিম কার্ড বন্ধ হবে।
তারবিহীন ওয়াইফাই সেবা, ভেহিকেল ট্রাকিংসহ নানা কাজে বাড়ছে সিম কার্ডের ব্যবহার। অপরদিকে, আর্থিক জালিয়াতি, প্রতারণাসহ অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড ঘটছে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে। এসব অপরাধ নিয়ন্ত্রণে শনিবার (১ নভেম্বর) থেকে এক ব্যক্তির নামে সিম সংখ্যা ১৫ থেকে নামানো হয়েছে ১০টিতে। এতে বন্ধ হচ্ছে প্রায় ৬২ লাখ সিম।
এই রেশ না কাটতেই জাতীয় নির্বাচনের আগে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সিম সংখ্যা ১০ থেকে ৭টিতে নামানোর ঘোষণা দিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা।
বিটিআরসির তথ্যমতে, বর্তমানে দেশে ৬ কোটি ৭৫ লাখ ৯২ হাজার ৭৪৫ জন গ্রাহকের হাতে আছে ১৮ কোটি ৮৭ লাখ মোবাইল সিম। এর মধ্যে ৮০ শতাংশ গ্রাহকের নামে আছে ১ থেকে ৫টি সিম কার্ড। ৬ থেকে ১০টি সিম কার্ড আছে এক কোটি ২০ লাখ গ্রাহকের। সরকারি ঘোষণা বাস্তবায়ন হলে বন্ধ হবে ৩ কোটি ৮০ লাখ সিম কার্ড।
এদিকে, প্রতিটি সিম কার্ডে বড় অংকের ভতুর্কি দেয় মোবাইল অপারেটররা। তাদের দাবি, সিম সংখ্যা কমালে বছরে দুই হাজার কোটি টাকার রাজস্ব বঞ্চিত হবে সরকার।
রবির চিফ করপোরেট অ্যান্ড রেগুলেটরি অ্যাফেয়ার্স অফিসার সাহেদ আলম সময় সংবদাকে বলেন, ‘ন্যাশনাল ডাটাবেজ চুরি হয়ে যাওয়ায় গলদটা হচ্ছে। ফলে সিম একটা ব্যবহার করলে যা হবে, ২০টি করলেও তা-ই হবে।’
বাংলালিংকের চিফ করপোরেট অ্যান্ড রেগুলেটরি অ্যাফেয়ার্স অফিসার তাইমুর রহমান বলেন, ‘সব স্টেকহোল্ডার আছে। এখানে করা উচিত, প্রতারণাকে কীভাবে চেক করতে পারি। কিন্তু মোবাইল সিম কমিয়ে করার দরকার নেই।’
বিটিআরসি বলছে, আইওটি সেবার জন্য আলাদা সিরিজের সিম কার্ড দেয়া হচ্ছে। ব্যক্তিগত ব্যবহারের জন্য সিম সংখ্যা ১০টি থেকে আরও কমাতে সরকারের চূড়ান্ত মতামত চেয়ে চিঠি দেয়া হবে।
বিটিআরসির চেয়ারম্যান মেজন জেনারেল (অব.) এমদাদ উল বারী বলেন, একটা মানুষের ১০টি সিম থাকার যৌক্তিকতা নেই। তাই এ ব্যাপারে সরকারের অনুমোদন চাইবো যে, আরও কয়েক ধাপ নামিয়ে আনতে চাই।
বর্তমানে এক ব্যক্তির নামে ভারতে ৯টি, পাকিস্তানে ৫টি ও মালদ্বীপে ১০টি সিম নেয়া যায়।
তারবিহীন ওয়াইফাই সেবা, ভেহিকেল ট্রাকিংসহ নানা কাজে বাড়ছে সিম কার্ডের ব্যবহার। অপরদিকে, আর্থিক জালিয়াতি, প্রতারণাসহ অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড ঘটছে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে। এসব অপরাধ নিয়ন্ত্রণে শনিবার (১ নভেম্বর) থেকে এক ব্যক্তির নামে সিম সংখ্যা ১৫ থেকে নামানো হয়েছে ১০টিতে। এতে বন্ধ হচ্ছে প্রায় ৬২ লাখ সিম।
এই রেশ না কাটতেই জাতীয় নির্বাচনের আগে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সিম সংখ্যা ১০ থেকে ৭টিতে নামানোর ঘোষণা দিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা।
বিটিআরসির তথ্যমতে, বর্তমানে দেশে ৬ কোটি ৭৫ লাখ ৯২ হাজার ৭৪৫ জন গ্রাহকের হাতে আছে ১৮ কোটি ৮৭ লাখ মোবাইল সিম। এর মধ্যে ৮০ শতাংশ গ্রাহকের নামে আছে ১ থেকে ৫টি সিম কার্ড। ৬ থেকে ১০টি সিম কার্ড আছে এক কোটি ২০ লাখ গ্রাহকের। সরকারি ঘোষণা বাস্তবায়ন হলে বন্ধ হবে ৩ কোটি ৮০ লাখ সিম কার্ড।
এদিকে, প্রতিটি সিম কার্ডে বড় অংকের ভতুর্কি দেয় মোবাইল অপারেটররা। তাদের দাবি, সিম সংখ্যা কমালে বছরে দুই হাজার কোটি টাকার রাজস্ব বঞ্চিত হবে সরকার।
রবির চিফ করপোরেট অ্যান্ড রেগুলেটরি অ্যাফেয়ার্স অফিসার সাহেদ আলম সময় সংবদাকে বলেন, ‘ন্যাশনাল ডাটাবেজ চুরি হয়ে যাওয়ায় গলদটা হচ্ছে। ফলে সিম একটা ব্যবহার করলে যা হবে, ২০টি করলেও তা-ই হবে।’
বাংলালিংকের চিফ করপোরেট অ্যান্ড রেগুলেটরি অ্যাফেয়ার্স অফিসার তাইমুর রহমান বলেন, ‘সব স্টেকহোল্ডার আছে। এখানে করা উচিত, প্রতারণাকে কীভাবে চেক করতে পারি। কিন্তু মোবাইল সিম কমিয়ে করার দরকার নেই।’
বিটিআরসি বলছে, আইওটি সেবার জন্য আলাদা সিরিজের সিম কার্ড দেয়া হচ্ছে। ব্যক্তিগত ব্যবহারের জন্য সিম সংখ্যা ১০টি থেকে আরও কমাতে সরকারের চূড়ান্ত মতামত চেয়ে চিঠি দেয়া হবে।
বিটিআরসির চেয়ারম্যান মেজন জেনারেল (অব.) এমদাদ উল বারী বলেন, একটা মানুষের ১০টি সিম থাকার যৌক্তিকতা নেই। তাই এ ব্যাপারে সরকারের অনুমোদন চাইবো যে, আরও কয়েক ধাপ নামিয়ে আনতে চাই।
বর্তমানে এক ব্যক্তির নামে ভারতে ৯টি, পাকিস্তানে ৫টি ও মালদ্বীপে ১০টি সিম নেয়া যায়।
তথ্যপ্রযুক্তি ডেস্ক